বুদ্ধ পূর্ণিমার তাৎপর্য - শুভ মধু পূর্ণিমার তাৎপর্য
আজ আমরা জানবো বুদ্ধ পূর্ণিমার তাৎপর্য - শুভ মধু পূর্ণিমার তাৎপর্য সম্পর্কে। চলুন বিস্তারিত আলোচনা করে আসি বুদ্ধ পূর্ণিমার তাৎপর্য - শুভ মধু
  পূর্ণিমার তাৎপর্য সম্পর্কে। আমাদের পাঠকদের মধ্যে অনেকেই প্রশ্ন করে
  থাকেন বুদ্ধ পূর্ণিমার তাৎপর্য - শুভ মধু পূর্ণিমার তাৎপর্য সম্পর্কে।
  আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে বুদ্ধ পূর্ণিমার তাৎপর্য - শুভ
  মধু পূর্ণিমার তাৎপর্য সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে
  আসি বুদ্ধ পূর্ণিমার তাৎপর্য - শুভ মধু পূর্ণিমার তাৎপর্য সম্পর্কে।
পেজ সূচিপত্রঃ বুদ্ধ পূর্ণিমার তাৎপর্য - শুভ মধু পূর্ণিমার তাৎপর্য
- ফাল্গুনী পূর্ণিমা কাদের ধর্মীয় উৎসব - বুদ্ধ পূর্ণিমা ২০২৩
- বুদ্ধ পূর্ণিমা ২০২৩ বাংলা তারিখ - বুদ্ধ পূর্ণিমা কি
- বৈশাখী পূর্ণিমা কাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান - আষাঢ়ী পূর্ণিমা
- বুদ্ধ পূর্ণিমার তাৎপর্য - শুভ মধু পূর্ণিমার তাৎপর্য
- বুদ্ধ পূর্ণিমা নিয়ে কিছু কথা - বৈশাখী পূর্ণিমা কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কে
- শেষ কথা
ফাল্গুনী পূর্ণিমা কাদের ধর্মীয় উৎসব - বুদ্ধ পূর্ণিমা ২০২৩
        আমাদের আর্টিকেলের মূল বিষয়বস্তু হলো বুদ্ধ পূর্ণিমার তাৎপর্য নিয়ে।
        আমাদের সঙ্গে শেষ পর্যন্ত থাকলে বুদ্ধ পূর্ণিমার তাৎপর্য সম্পর্কে
        বিস্তারিত আলোচনা করব আপনার সাথে। চলুন বিস্তারিতভাবে জেনে আসি বুদ্ধ
        পূর্ণিমার তাৎপর্য সম্পর্কে। ফাল্গুনী পূর্ণিমা বৈদ্য সম্প্রদায়ের একটি
        ধর্মীয় উৎসব হিসেবে পালিত হয় বিশ্ব বৌদ্ধ ধর্মের মানুষের মধ্যে বুদ্ধের
        স্মরণে ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমায় এই উৎসব পালন করা হয় এর অপর নাম হল গতি
        মিলন পূর্ণিমা বা জ্ঞাতি সম্মেলন তিথি। ফাল্গুনী পূর্ণিমা দিবসের স্মরণে
        বিভিন্ন ধর্মীয় কার্যক্রমের মধ্যেও দিয়ে এই দিনটি পালন করা হয়।
      
      
        আরো পড়ুনঃ
        ঈদুল আযহার নামাজের নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিন
      
        ধর্মসভা ধ্বজা পতাকা উত্তোলন ও বুদ্ধা পূজা এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন কাপড়
        পড়ে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা গ্রহণ ধর্মালোচনা ও বিকেলে পূজা করা হয় এই দিনে
        বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীগঞ্জ স্নান করে পরিষ্কার কাপড় পরিধান করে মন্দিরে বুধের
        আরাধনায় মগ্ন থাকেন। ভক্তগণ প্রতিটি মন্দিরে বহু প্রদীপ জ্বালিত করে ফুলের
        মালা দিয়ে মন্দির গৃহ সুশোভিত করে।
      
      
        আরো পড়ুনঃ
        হজ্জ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
      
        তোলে এর মধ্যে এর আরাধনায় নিমগ্ন হন এ সময় এছাড়া বৌদ্ধ বন এই দিনে বুদ্ধ
        পূজার পাশাপাশি পঞ্চশীল সূত্রপাত সূত্র শ্রবণ সমবেত প্রার্থনা করে থাকেন ।
        ২০২৩ সালের মে মাসের ৪ তারিখ ফাল্গুনী পূর্ণিমা বা বুদ্ধ
        পূর্ণিমা অনুষ্ঠিত হবে।
      
      বুদ্ধ পূর্ণিমা ২০২৩ বাংলা তারিখ - বুদ্ধ পূর্ণিমা কি
          এই পণ্য চাঁদের দিনে সারা দেশব্যাপী বৌদ্ধরা বিভিন্নভাবে শরণার্থ উৎসব
          করে থাকে কিছু অত্যান্ত সাধারন কর্মকান্ডের মধ্যে নিচের বিষয়গুলো
          অন্তর্ভুক্ত রয়েছে মন্দিরে শীর্ষের বুদ্ধ ধর্মের ও জাতীয় পতাকা উত্তোলন
          তার মধ্যে অন্যতম। ক্রিপটনের বক্তব্য পাঠ করা অর্থাৎ মানুষ বুদ্ধের জীবন
          নিয়ে আলোচনা বক্তব্য রেখে থাকে এই দিনে এবং অর্থপূর্ণ ধর্ম গ্রন্থ পাঠ
          করে থাকে।
        
        
        
          দলগত ধ্যানের অনুষ্ঠান সর্বজনীন উৎসব ছাড়াও অনেক বৌদ্ধরা শুভেচ্ছা ও
          সংহতি বিনিময় করার জন্য তাদের পরিবার আত্মীয়-স্বজন এবং বন্ধুদের সাথে
          এই দিনটি কাটিয়ে থাকেন। সকালে ভক্তরা প্রায় মন্দিরে যায় যেখানে তারা
          বুদ্ধের মূর্তিতে পূজা মোমবাতি ধুপ ফুল এবং প্রার্থনা করে সময় অতিবাহিত
          করে থাকে।
        
        
          এই দিনে বহু বুদ্ধ সম্প্রদায়ের দাতারা এই দিনে গরীব দুঃখীকে অর্থ প্রদান
          করে তারা দেশেব বয়স্ক ও অসুস্থ ব্যক্তিদের সাহায্য করার জন্য এবং তাদের
          চিকিৎসার প্রয়োজন মেটানোর জন্য প্রার্থনা করে সময় কাটায় এই দিনে। তারা
          এমনকি অপ্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে যাদের প্রয়োজন তাদের এর মধ্যে কাপড় ও
          ফুল ফল বিতরণ করে কলকাতায় বুদ্ধ পূর্ণিমা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র
          অন্যতম উৎসব হিসেবে বিবেচিত করা হয়।
        
        
        
          এটি বৈশাখ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে হয়ে থাকে কথিত আছে এই বৈশাখী পূর্ণিমার
          দিনেই রাজা দেবীর সন্তান হিসেবে জন্মগ্রহণ করেন বুদ্ধ। এছাড়া এই একই
          দিনে তিনি এই সিদ্ধিলাভ করে ও মহাপরি নিবারণ লাভ করে বলে জানা যায়।
        
      বৈশাখী পূর্ণিমা কাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান - আষাঢ়ী পূর্ণিমা
        বুদ্ধ পূর্ণিমা বা বৈশাখী পূর্ণিমা হল বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র একটি
        উৎসবের নাম এই এর পূর্ণ উৎসব বৈশাখ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে উদযাপিত হয়
        বৈশাখী পূর্ণিমা আর দিনটি বুদ্ধের স্মৃতি এ বিজড়িত হিসেবে পালন করা হয় এই
        পবিত্র তিথিতে বুদ্ধ জন্মগ্রহণ করেছিল বধি বা সিদ্ধ লাভ করেছিলেন এই একই
        দিনে।
      
      
      
        এই দিনে বৌদ্ধ ধর্মালম্বিগণ স্নান করে পরিষ্কার কাপড় পরিধান করে মন্দিরে
        বুদ্ধের আরাধনায় রতন থাকেন ভক্তগণ প্রতিটি মন্দিরে বহু প্রদীপ জ্বালান এবং
        ফুলের মালা দিয়ে মন্দির গৃহ সুশোভিত করে বুদ্ধের আরাধনায় মগ্ন হন।
        বুদ্ধগণ এই দিনে বুদ্ধ পূজার পাশাপাশি পঞ্চশীল অষ্টশীল সূত্র পাট সূত্র
        শ্রবণ সমবেত প্রার্থনা করে থাকেন বলে।
      
      
        আরো পড়ুনঃ
          জিনা থেকে বাঁচার উপায় সম্পর্কে জেনে নিন
      
        জানা যায় আষাঢ়ী পূর্ণিমা বৌদ্ধদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব গুলোর মধ্যে একটি
        গৌতম বুদ্ধের জন্ম গৃহ জীবন বুদ্ধের জীবন সম্পর্কে এই বুদ্ধ পূর্ণিমা থেকে
        জানা যায় কারণ এই বুদ্ধ পূর্ণিমার ইতিহাস খুবই রোমাঞ্চক ও শ্রুতি মধুর। এই
        দিন গৌতম বুদ্ধ জন্মগ্রহণ করেন যৌবনে স্ত্রী পুত্রের মায়া ও বিত্ত বৈভব
        বিসর্জন দিয়ে গৃহত্যাগ করেন তিনি এছাড়া বন্ধুত্ব লাভের পর প্রথম ধর্ম
        দেশনা দান করেন। এই পূর্ণিমা তিথিতে তিনি জমক ও দিব্য শক্তি প্রদর্শন করেন
        এবং মানবজাতিকে সঠিক পথ প্রদর্শনের দিকনির্দেশনা দিয়েছিলেন।
      
      বুদ্ধ পূর্ণিমার তাৎপর্য - শুভ মধু পূর্ণিমার তাৎপর্য
        বুদ্ধ পূর্ণিমা বা বৈশাখী পূর্ণিমা হল বৌদ্ধ ধর্মালম্বীদের পবিত্র একটি
        উৎসব প্রতি বছর বৈশাখ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে উদযাপিত হয় এই বৈশাখী
        পূর্ণিমা দিনটি বুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত একটি দিন এই পবিত্র তিথিতে বুদ্ধ
        জন্মগ্রহণ করেছিলেন বুদ্ধি ও সিদ্ধ লাভ করেছিলেন এই দিনে এবং মহাপরি নিবারণ
        লাভ করেছিলেন।
      
      
        আরো পড়ুনঃ
        লিচুর উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন
      
        শুভ মধু পূর্ণিমা বৌদ্ধের নিকট অত্যন্ত পবিত্র ও তাৎপর্যপূর্ণ পূর্ণময় এই
        দিনটিকে শ্রদ্ধা ও ভাব গাম্ভীর্যের সাথে পালন করে থাকে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী
        মানুষরা মধু পূর্ণিমা কে ঘিরে রয়েছে বুদ্ধের জীবনের ঐতিহাসিক ঘটনা প্রবাহ
        বিশেষ করে দিনটি ত্যাগ ও ঐক্যের মহিমায় সুমুজ্জ্বল হয়ে আছে আজও ।
      
      বুদ্ধ পূর্ণিমা নিয়ে কিছু কথা - বৈশাখী পূর্ণিমা কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কে
      বুদ্ধ পূর্ণিমা বা ও বৈশাখী পূর্ণিমা হল বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের জন্যএকটি
      পবিত্র দিন এই এর উৎসব সাধারণত বৈশাখ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে উদযাপিত হয়
      বৈশাখী পূর্ণিমা দিনটি বৌদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত একটি দিন এই পবিত্র তিথিতে
      বুদ্ধ জন্মগ্রহণ করেন এবং সিদ্ধি লাভ করেন। শ্রীলঙ্কাসহ বিভিন্ন দেশে বৌদ্ধ
      ধর্মের প্রভাবিত দেশসমূহের বিশেষ মর্যাদা সহকারে এই উৎসব পালন করা হয়ে থাকে।
    
    
      এ সকল দেশে এই দিনে সরকার কর্তৃক মধ্য ও মাছ মাংস দিয়ে বিক্রয়ের প্রতি
      নিষেধাজ্ঞা আরোপিত থাকে। দেশবাসীগণকে সাদা রঙের পোশাক পরিধানের পরামর্শ
      দেওয়া হয় এই দিনে ১৯৫০ সালে শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড শিফট অফ
      বুদ্ধিস্ট এর প্রথম কনফারেন্স বৈশাখ মাসের এই পূর্ণিমা তিথিতে বুদ্ধের জন্ম
      দিবস পালন করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
    
    
      আরো পড়ুনঃ
      প্রেগনেন্সির লক্ষণ সম্পর্কে জেনে নিন
    
      বৈশাখী পূর্ণিমা কে কেন বুদ্ধ পূর্ণিমা বলা হয় এটি অনেকেরই জানা নেই এই
      পরিপূর্ণ বৈশাখ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে উদযাপিত হয় বৈশাখী পূর্ণিমা দিনটি
      বুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত একটি দিন এই দিনে বুদ্ধ জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং
      সিদ্ধি লাভও করেছিলেন এই দিনটি মহা পরিসরে বিশ্বের সকল বৌদ্ধ ধর্মের মানুষরা
      পালন করে থাকেন।
    
  শেষ কথা
      আপনারা বুদ্ধ পূর্ণিমার তাৎপর্য - শুভ মধু পূর্ণিমার তাৎপর্য সম্পর্কে জানতে
      চেয়েছেন তাদের জন্য উপরের পোস্ট টি লেখা হয়েছে। এছাড়া বুদ্ধ পূর্ণিমার
      তাৎপর্য - শুভ মধু পূর্ণিমার তাৎপর্য সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোষ্ট টি
      আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বুদ্ধ পূর্ণিমার তাৎপর্য - শুভ মধু পূর্ণিমার
      তাৎপর্য সম্পর্কে কারো কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের কমিটির মাধ্যমে সেই প্রশ্ন
      করতে পারেন আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন এবং নতুন আপডেট পেতে আমাদের সাথেই
      থাকুন ধন্যবাদ।
    
   

Rajrafi.com এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url