কোন মেয়ে বিয়ে করা ভালো - কোন বয়সের মেয়ে বিয়ে করা উচিত
  আজ আমরা জানবো কোন মেয়ে বিয়ে করা ভালো - কোন বয়সের মেয়ে বিয়ে করা উচিত এ
  সম্পর্কে। ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি অনুসারে বিয়ের পূর্বে পাত্রীকে শুধু কিছু নিয়ম
  অনুযায়ী পর্দার মধ্য থেকে পাত্র সঙ্গে দেখা করানো যাবে। আমাদেরকে অনেকেই প্রশ্ন
  করে থাকেন কোন মেয়ে বিয়ে করা ভালো - কোন বয়সের মেয়ে বিয়ে করা উচিত এফ
  সম্পর্কে। চলুন জেনে আসি কোন মেয়ে বিয়ে করা ভালো - কোন বয়সের মেয়ে বিয়ে করা
  উচিত এ সম্পর্কে।
  আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে কোন মেয়ে বিয়ে করা ভালো - কোন
  বয়সের মেয়ে বিয়ে করা উচিত এ সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে
  আসি কোন মেয়ে বিয়ে করা ভালো - কোন বয়সের মেয়ে বিয়ে করা উচিত এ সম্পর্কে।
পেজ সূচিপত্রঃ কোন মেয়ে বিয়ে করা ভালো - কোন বয়সের মেয়ে বিয়ে করা উচিত
কোন মেয়ে বিয়ে করা ভালো - কোন বয়সের মেয়ে বিয়ে করা উচিত
  আজ আমরা আলোচনা করবো কোন মেয়ে বিয়ে করা ভালো। অনেকেই হয়তো বিয়ের করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাদের জন্য কোন মেয়ে বিয়ে করা ভালো। এই বিষয়টি সম্পূর্ণ ভাবে জানা উচিতইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী বিয়ের জন্য সাধারণত সত্যবাদী এবং সরল স্বভাবের নারী
  পছন্দ করা উত্তম। কারণ বিয়ে এমন এক ধরনের বন্ধন যা সারা জীবন থাকে যার কারণে এমন
  কাউকে জীবনসঙ্গিনী করা যাবেনা যে মিথ্যাবাদী তাহলে আপনার পরবর্তীতে সমস্যা হতে
  পারে। এমন নারীকে বিয়ে করতে হবে যে নারী ধর্মকে খুব সম্মান করে এবং প্রভুভক্ত
  হয় উল্লেখিত এখানে যার যার নিজস্ব ধর্ম কে বোঝানো হয়েছে।
  প্রভুভক্ত হওয়ার কারণে এ ধরণের নারীরা আপনার সংসারের জন্য খুবই মঙ্গলজনক সারা
  জীবন আপনার সঙ্গে মানিয়ে চলতে পারবে এবং আপনাকে খুশি রাখার চেষ্টা করবে। এছাড়া
  যে সকল নারী পর্দার মধ্যে থাকে এবং সাংসারিক সে সকল নারী যে জীবনসঙ্গিনী করা
  সর্বোত্তম। যে সকল নারী সংসারে মন দিতে পারে না বা সাংসারিক না সে সকল নারী কখনই
  আপনাকে সুখী করতে পারবে না এইজন্য সাংসারিক নারী খুঁজে বের করে বিয়ে করার
  সর্বোত্তম।
  বিশেষজ্ঞদের তথ্যমতে বইপড়া এমন একটি মহৎ গুণ যা মানুষের সৃজনশীলতার মেধা
  বিবেক-বুদ্ধি সবকিছুর বিকাশ ঘটায় এবং বই পড়া এমন এক ধরনের গঞ্জা শুধুমাত্র
  আপনার সংসারের ওপর ভালো প্রভাব ফেলবে তাই নয় আপনার সন্তানদের উচ্চশিক্ষায়
  শিক্ষিত হতে সাহায্য করবে এই জন্য এমন মেয়েকে বিয়ে করা উচিত যে বই পড়তে পছন্দ
  করে। সাধারণত বই পড়া নারীগুলো শান্ত প্রকৃতির হয়ে থাকে তারা কখনও অন্যের দোষ
  খোঁজার চেষ্টা করেনা।
  আরো পড়ুনঃ
  জিলহজ মাসের ফজিলত সম্পর্কে জেনে নিন
  শুধুমাত্র বিয়ে করার পূর্বে পাত্রী রুপ দেখে বিয়ে করা যাবে না তার গণশিক্ষা কেও
  প্রধান্য দেওয়া উচিত। কারণ একজন শিক্ষিত মা একজন শিক্ষিত সন্তান তৈরি করতে পারে
  এক কথায় বলা যেতে পারে একজন শিক্ষিত মাই পারে একটি শিক্ষিত জাতি গড়ে তুলতে।
  বিয়ের পূর্ব শর্ত হলো একজন মেয়েকে অবশ্যই সৎ চরিত্রের অধিকারী হয়ে উঠতে হবে
  কারণ সৎ চরিত্রের অধিকারী মেয়ে আপনাকে সুখী করতে পারবে অন্যথায় সচ্চরিত্র না
  হলে জীবনের প্রতিটি ধাপে আপনি বাধাগ্রস্ত হবে না।
  একজন দায়িত্ববান নারী একটি পুরুষের জীবনে একটি বিশাল ভূমিকা পালন করে থাকে কারণ
  একজন নারী তার পরিবার শশুড়বাড়ির পরিবার পরিবার সন্তানদের দায়িত্ব বহন করে থাকে
  এ জন্য যে সকল নারী সুষ্ঠুভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারবে সে সকল নারীকে
  জীবনসঙ্গিনী করা উচিত। এই ধরনের বিষয়গুলো যদি খেয়াল রেখে বিয়ে করা যায় তাহলে
  আপনি জীবনে শতভাগ সুখী হবেন তবে যে সকল বিষয়ের উপরে আলোচনা করা হলো এই সকল
  বিষয়গুলো একটা মেয়ে বিয়ের পূর্বে একটা ছেলের মধ্যে খুঁজবেন কারণ এগুলো একজন
  ছেলের মধ্যে থাকা প্রয়োজন।
  আরো পড়ুনঃ
  ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণ সম্পর্কে জেনে নিন
  বিয়ে সবার জীবনেই করা প্রয়োজন একটি পবিত্র বন্ধন যে বন্ধন কে প্রভু সবচেয়ে
  উপরে রেখেছেন তবে কোন বয়সে বিয়ে করতে হয় এই বিষয়টি অনেকেই জানেন না। সাধারণত
  প্রাপ্তবয়স্ক নারী পুরুষ একজন আরেকজনকে ভালোভাবে বুঝতে পারলে চিনতে পারলে বিয়ে
  করতে পারেন। তবে দাম্পত্য জীবন সুখী করতে হলে 22 থেকে 30 বছরের মধ্যে বিয়ে কোরে
  নেওয়া খুবই জরুরী। তবে বিয়ের আগে অবশ্যই আর্থিকভাবে এবং মানসিকভাবে প্রস্তুতি
  নিয়ে নিতে হবে কারণ এটি একটি বড় সিদ্ধান্ত আপনার জীবনের।
  কিছুদিন আগে হাওয়া একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে অল্প বয়সে বিয়ে করলে ছেলেদের আয়ু
  অনেকবৃদ্ধি পায় এখানে অল্প বয়স বলতে 20 থেকে 30 বছরের মধ্যে কার কথা বলা হয়েছে
  কারণ একজন মানুষ স্বাভাবিকভাবে সৎপথে অর্থ উপার্জন স্বাভাবিক চিন্তাধারার বিকাশ
  সবকিছু মিলিয়ে 20 থেকে 30 বছরের মধ্যে স্টাবলিশ হয়ে ওঠে। মার্কিন
  যুক্তরাষ্ট্রের এক নিশ্বাসে দেখা গেছে বিবাহিত সুখী পুরুষদের আয়ু অনেকটাই বেশি।
অল্প বয়সে বিয়ে করলে কি হয় - ৩০ এর পর বিয়ে
  আমাদের পোস্টের মূল বিষয় হল অল্প বয়সে বিয়ে করলে কি হয় এবং কোন মেয়ে বিয়ে করা ভালো চলুন জেনে নেই। যদি একসঙ্গে বেড়ে ওঠা ছোট বয়স থেকে একসঙ্গে পড়ালেখা থেকে শুরু করে বড় হয়ে
  ওঠা হয় তাহলে এমন সঙ্গী নেই বেছে নেওয়া জীবনের জন্য সর্বোত্তম কারণ আপনি তার
  সকল কিছু আগে থেকেই জানেন যে তিনি কোন স্বভাবের কোনটি তার ভালো অভ্যাস কোনটি তার
  খারাপ অভ্যাস। যার ফলে একে অপরকে বুঝতে চিনতে অনেকটাই সুবিধা হয়।
  একে অপরের প্রতি সন্মান যেমন প্রীতি পায় তেমন বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে ওঠে
  এছাড়া সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য দুজনের মধ্যেই একটি ধারণা থাকে যে কোন কাজ
  করলে আপনার সঙ্গিনী ব্যতীত হবে কোন কাজ করলে আপনার সঙ্গিনী খুশি হবে যেটা বিয়ের
  পরে হতে অনেক সময় প্রয়োজন হয় কারণ একজন আরেকজনকে চিনতে জীবনের অর্ধেকটা
  মুহূর্ত পার হয়ে যায় বিয়ের জন্য বিশ বাইশ বছর থেকে 30 বছরের মধ্যে বিয়ে করার
  সর্বোত্তম কারণ এর মধ্যেই প্রাণোচ্ছলতা উদ্দীপনা সবচেয়ে বেশি থাকে এরপর আস্তে
  আস্তে এটি কমতে থাকে যা সম্পর্ক ভাঙ্গন এর একটি বড় কারন।
  এছাড়া একটি রিসার্চে দেখা গেছে 30 বছর এরপর যদি কোন মহিলা বিয়ে করেন তাহলে সে
  ক্ষেত্রে সেই মহিলার সন্তান ধারণ ক্ষমতা অনেকটাই কমে যায় বা সন্তান অসুস্থ তার
  সাথে ভূমিষ্ঠ হতে পারে। এছাড়া ডাক্তারদের মতে বা সাইন্টিস্ট দের মতে 30 বছর
  বয়সের পরেও যদি কোন মহিলা সঙ্গিনী না পান সে ক্ষেত্রে তারা ডিপ্রেশন এ ভোগেন এবং
  অনিরাপত্তায় ভুগে থাকেন।
  আরো পড়ুনঃ
  ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর উপকারিতা জেনে নিন
  এমত অবস্থায় তারা নিজেদের জীবনকে বেয়ারা ভাবে চলাচল শুরু করে এবং ভুল কোন
  রাস্তায় হাঁটা শুরু করে যেটা তার জীবনের জন্য ঠিক নয় তবে বিশেষজ্ঞরা বলেন সঠিক
  মানুষ না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে করা ঠিক নয়। বর্তমান সময়ে যুগের পরিবর্তনের ফলে
  মেয়েরাও ছেলেদের মত চাকরি থেকে শুরু করে সকল বিষয়ে এগিয়ে যাচ্ছে এ কারণে তারা
  দুর্বল নয় সেই জন্য মেয়েদের জীবন সঙ্গিনী বাছাই করার ক্ষেত্রে ভেবেচিন্তে ধার
  দেওয়া উচিত।
তাড়াতাড়ি বিয়ে করার উপকারিতা - ইসলামে কেমন ছেলে বিয়ে করা উচিত
  তাড়াতাড়ি বিয়ে করার উপকারিতা মধ্যে উল্লেখযোগ্য উপকারিতা হলো নিজেদের সময়
  দেওয়া যেতে পারে যার মাধ্যমে একে অপরকে খুব ভালোভাবে বোঝা যায় যার ফলে একসাথে
  জীবন অতিবাহিত করা খুব সহজ হয়ে ওঠে। তবে তাড়াতাড়ি বিয়ে করার অপকারিতা ও
  রয়েছে তার মধ্যে একটি হলো ক্যারিয়ারের ওপর কিছু প্রভাব পড়ে অনেক দায়িত্ব
  কাঁধে চলে আসে।
  তাড়াতাড়ি বিয়ে করলে পরিবারের বা সঙ্গীর বিভিন্ন দায়িত্ব নেওয়ার পাশাপাশি
  ক্যারিয়ারের দায়িত্ব নিতেও অভ্যস্ত হতে হয় যে কোন পুরুষের। তবে ভালো মেয়ে
  বিয়ে করলে এই সকল প্রভাব কিছুই মনে হয় না কারণ জীবনের অনেক কিছুই সহজ হয়ে ওঠে
  যেমন দুশ্চিন্তা কমে যায় মানসিক চাপ কমানোর জন্য সঙ্গিনীর সাথে বসে মনের কথা
  বলতে পারেন এছাড়া বিভিন্ন পরামর্শ করতে পারেন জীবনে আগানোর জন্য।
  তবে সবার উচিত বিয়ে করার পরে একে অপরকে চেনার জন্য হলেও একবার হানিমুনে যাওয়া ।
  যে পুরুষ অর্থ সম্পদ কিংবা দেনমোহর বেশি দিতে পারে সে পুরুষই শুধু সক্ষম নয়
  বরঞ্চ যে পুরুষ একজন নারীকে নিরাপত্তা দিতে পারে উত্তম বর্মন সহ সব চরিত্রের
  অধিকারী এমন পুরুষকে বিয়ে করা উত্তম।
  বিয়ের আগে একজন পুরুষ বা একজন মহিলা এতোটুকু দেখবেন যে আপনি যাকে বিয়ে করছেন সে
  সৎ পথে আয় করে কিনা সৎ ভাবে চলে কিনা বা কুরআন ও সুন্নাহের আলোকে জীবন অতিবাহিত
  করে কিনা এটি একটি মহৎ বিষয়ে যা আপনার বাকি জীবনকে সুন্দর ও সুখময় করে তুলবে।
  মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন হে আমার অনুসারীগণ
  তোমরা তোমাদের পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যে বিয়েটাকে সহজ করে দাও যে সমাজে বিয়ে
  করার সহজ সে সমাজে জেনা করা কঠিন অপরদিকে যে সমাজে বিয়ে করা কঠিন সে সমাজে যেনা
  করা সহজ।
বিয়ে করার সঠিক বয়স - বেশি বয়সে বিয়ে করলে কি হয়
  বিশেষজ্ঞদের মতে মহিলাদের যত বয়স বৃদ্ধি পায় তাদের প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পেতে
  থাকে। বাচ্চা ধারণের ক্ষেত্রে একজন মহিলা 18 থেকে 20 বছর বয়সের মধ্যে যে পরিমাণ
  ক্ষমতা সম্পন্ন হয়ে থাকে 30 বছর বয়সের পর থেকে এই ক্ষমতা আস্তে আস্তে কমতে
  থাকে। একটি টি-শার্ট সে দেখা গেছে 30 বছরের পর থেকে প্রতিটি মানুষের লাইফস্টাইল
  দৈনন্দিন জীবনের কাজকর্ম অনেকটাই পরিবর্তন শীল হয়ে পড়ে।
  সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত হয় এক্ষেত্রে মেয়েরা কারণ মেয়েদের বাচ্চা প্রসব ক্ষমতা
  বা ধারণ ক্ষমতা অতি দ্রুত কমতে থাকে এই জন্য বিশেষজ্ঞদের মতে মেয়েদের 18 থেকে 25
  বছরের মধ্যে বিয়ে কোরে নেওয়া উত্তম। বিশ্ব বিখ্যাত লেখক এর মতে 18 থেকে 25 বছর
  বয়সের মধ্যে বিয়ে করলে বিয়েটা দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায় কারণ
  দম্পতি দুজন দুজনকে চেনার একটি লম্বা সময় পায় অপরদিকে ২৫ থেকে বয়স যতই বৃদ্ধি
  পেতে থাকে ততই বিবাহবিচ্ছেদের আশঙ্কা বেড়ে যায় এই জন্য সকলের উচিত বয়সন্ধিকাল
  পার হলেই বিয়ে করা নিজেদের মধ্যে সকল কিছু শেয়ারের মাধ্যমে সম্পর্কটাকে গভীর
  করে তোলা।
বিয়ে করার উপকারিতা ও অপকারিতা
  শুধু নারী নয় বিবাহিত দম্পতি বিয়ের পরে মানসিক ও শারীরিক দিক দিয়ে
  স্বাস্থ্যবান হতে পারেন। কারণ তারা একে অপরের পছন্দ ও প্রয়োজন অনুযায়ী নিজের
  যত্ন নিয়ে থাকেন। একজন বিবাহিত পুরুষ বিয়ের পরে বিভিন্ন মানসিক দুশ্চিন্তা থেকে
  মুক্তি পেয়ে থাকেন যার কারণে বিবাহিত পুরুষদের তুলনায় অবিবাহিত পুরুষদের
  স্ট্রোকের হার সবচেয়ে বেশি।
  অপরদিকে অবিবাহিত পুরুষ বিবাহিত দম্পতির থেকে টাকা অনেকাংশে কম খরচ করে তবে দুজনে
  একত্রে উপার্জন করলে সংসার সমৃদ্ধ হয়ে ওঠে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই। অপরদিকে
  অবিবাহিত পুরুষ বা মহিলা অল্প টাকার মধ্যেই জীবন যাপন করতে পারে। এইজন্য
  অবিবাহিতদের ভালো কাজ ও বেশি উপার্জনের চাহিদা অনেকটাই কম থাকে অপরদিকে বিবাহিত
  পুরুষ স্ত্রী তার সংসারের দায়িত্ব ছেলে মেয়ে কে গড়ে তোলার দায়িত্ব কাঁধে
  থাকার কারণে বেশি টাকা উপার্জন করার চেষ্টা করে এবং ভালো কাজ করার চেষ্টা করে যার
  ফলে সৎ পথে উপার্জন করে এবং নিজের মত করে ছেলে সন্তান কে গড়ে তোলে।
শেষ কথা
    আপনারা যদি সকালে কোন মেয়ে বিয়ে করা ভালো - কোন বয়সের মেয়ে বিয়ে করা উচিত
    এ সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাদের জন্য উপরের পোস্ট টি লেখা হয়েছে। এছাড়া
    আপনার যদি কোন মেয়ে বিয়ে করা ভালো - কোন বয়সের মেয়ে বিয়ে করা উচিত এ
    সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কোন মেয়ে
    বিয়ে করা ভালো - কোন বয়সের মেয়ে বিয়ে করা উচিত এ সম্পর্কে কারো কোন প্রশ্ন
    থাকলে আমাদের কমিটির মাধ্যমে সেই প্রশ্ন করতে পারেন আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন
    এবং নতুন আপডেট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।
  
 

Good job